বৃহস্পতিবার, ১৮ জুলাই, ২০১৩

Do you want will be Industrial person ?



 Do you want will be Industrial person?




-         Be multimillionaire to constitute industries.
-          We are ready to do co-operation with respect to 100% certainly to constitute an industrial organization.

-          To get that kind of co-operation from our-

-          Layout of Industrial organization constitutes.
-          The entire machinery to depended of manufacture product (Auto and Manual system)
-          Arrange of training of expert man power and new face.
-          Product marketing and details observation gaudies lines.
-          Process of method of BSTI license. 
-          Product quality of BSTI and ISO standard gaudies lines.
-          Marketing and office management profile of process.
-          Advertising- TV, Radio, Daily paper, Magazine, Poster, Brushier, Banner, Bill board, and so no.
-          Lab equipments
-          Quality control and schedule maintenance.

-          We can to do the Co-operation that all industrial sector –

-          Water treatment, Drinking Water (Jar and Bottle), DM Water, PTV plant, Iron remover plant, Summing plant, Liquate milk plant, Sabine Oil, Mustard oil, coconut oil, Candy milk,  any food and Vagaries, Tank, Detergent powder and Others.
-          Our product - Any bottle felling, cupping, ceiling, washing, Expire date, Manufacturing date, Automatic system machine manufacture.

More information-
            http://homefilterwater.blogspot.com/

If your stay any questions then feel free contact us-
Email:  alifwater@yahoo.com 

রবিবার, ১৪ জুলাই, ২০১৩

Need share holder for HOME FILTER





To subservient of Alif Business Network Ltd for HOME FILTER of some needed share holder. Our product HOME FILTER is the best than another filter. It is Complete Water Solution For Water treatment “HOME FILTER” Plant. It’s position the best in the market. It is So Profitable business. Because so crisis of pure water in our country. To create verities disease like skin cancer, liver damage, kidney effect and many more for impure water. Create 80% disease for impure water. For relief we are to bring this product HOME FILTER. It is humanitarian related service. We are wanted to give our service to every one forever. But need of much money for it’s.

So we want some share holder. For details contact with our……..

  1. alifwater@yahoo.com
  2. Cell- 01190083304 (Office time: 9:00 am to 5:00 pm)

Our web site- http://homefilterwater.blogspot.com/

শনিবার, ১৩ জুলাই, ২০১৩

আর্সেনিক মরণঘাতী রোগ সম্পর্কে অজানা তথ্য পড়ুন । প্রথম অধ্যায়


বিশুদ্ধ পানি শুধু পান করলেই কি আপনার স্বাস্থ্য পানিবাহিত রোগ থেকে মুক্ত ?

পানি বিশেষজ্ঞদের এক গবেষনায় দেখা গেছে যে, যারা বিশুদ্ধ পানি পান করছেন তাঁরাও কিন্তু পানি বাহিত রোগ থেকে মুক্ত নয়। তার কারন, মানব দেহের প্রতিটি অংশে প্রয়োজন  বিশুদ্ধ পানি

আপনি পরিশোধিত বিশুদ্ধ পানি পান করবেন আর গোসল, হাত মুধোয়া,অজু করা, রান্না, থালা বাসন ধোয়া সহ সকল কাজ করবের দূষিত পানি দিয়ে, তাঁতে কি আপনি পানি বাহিত রোগ থেকে মুক্ত ? কোন অবস্থায়ই নয় । তাছারা দূষিত পানি সরাসরি ত্বকে এবং চুলে আক্রমণ করেত্বকে ক্যান্সার, চুল পড়া, চর্ম রোগ সৃষ্টিতে অনেকাংশে দায়

*/  শিশুরা কুলি করার সময় দূষিত পানি পান করে এতে শিশুদের ডায়রিয়া, জন্ডিস    রোগে আক্রান্ত হয়ার সম্ভবনা থাকে

*/  দূষিত পানি দিয়ে রান্না করলে, খাবারের স্বাদ নষ্ট হয় এবং সহজেই পচন ধরে

*/ যাবতীয় ফল, শাকসবজি বিশুদ্ধ পানি দিয়ে ধোয়া আবশ্যক   

*/ যাবতীয় থালা বাসন, ঘরের অনন্য জিনিসগুলি ও বিশুদ্ধ পানি দিয়ে ধোয়া আবশ্যক   

মাত্রা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মান অনুযায়ী ১ লিটার পানিতে ১০ মাইক্রোগ্রাম আর্সেনিক থাকলে সেই পানি দূষিত বাংলাদেশের মান অনুযায়ী ১ লিটার পানিতে ৫০ মাইক্রোগ্রাম আর্সেনিক থাকলে সেই পানিকে নিরাপদ পানি বলা হয় না[৭] 

আবিষ্কার পশ্চিম বাংলার (ভারত) দিপঙ্কর চক্রবর্তী সর্বপ্রথম, ১৯৯৫ খ্রিস্টাব্দে, এই দুর্যোগের ব্যাপারটি আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তুলে ধরেন[৮][৯][১০] তিনি ১৯৮৮ খ্রিস্টাব্দে পশ্চিম বাংলায় তাঁর গবেষণা শ‌ুর‌ু করেন, এবং পরবর্তিতে সেগ‌ুলো প্রকাশ করেন ২০০০ খ্রিস্টাব্দে তিনি বাংলাদেশে একটি গবেষণা পরিচালনা করেন, যেখানে তিনি পানি, আক্রান্ত মানুষের নোখ, চুল এবং প্রস্রাবের হাজারেরও বেশি নমুনা সংগ্রহ করেনসেই গবেষণায় বেরিয়ে আসে, ৯০০ গ্রামবাসীর শরীরে সরকারি মাত্রার চেয়ে বেশি মাত্রার আর্সেনিক রয়েছে

সমস্যার বিবরণ

বাংলাদেশে, সর্বপ্রথম ১৯৯৩ খ্রিষ্টাব্দে, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার বড়ঘরিয়া ইউনিয়নের ভূগর্ভস্থ পানিতে আর্সেনিকের উপস্থিতি আবিষ্কৃত হয়এরপর ২০০১ খ্রিস্টাব্দে ব্রিটিশ জিওলজিক্যাল সার্ভে বাংলাদেশের ৬১টি জেলার নলকূপের পানি পরীক্ষা করে জানায়: ৪২% নলকূপের পানিতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মানের চেয়ে বেশি (২৫% নলকূপের পানিতে বাংলাদেশের মানের চেয়ে বেশি) মাত্রায় আর্সেনিক রয়েছে[৭] দিনে দিনে তা ব্যাপক আকার ধারণ করে চলেছে
২০১০ খ্রিস্টাব্দে ল্যানসেট সাময়িকীতে প্রকাশিত একটি গবেষণা প্রবন্ধ থেকে জানা যায়, আর্সেনিকযুক্ত পানি পান করলে মৃত্যু ঝুঁকি বেড়ে যায়পানিতে কী পরিমাণ আর্সেনিক আছে এবং একজন ব্যক্তি কতদিন যাবৎ এই পানি পান করছেন, তার উপর মৃত্যুঝুঁকি নির্ভর করেআর্সেনিকের বিষক্রিয়া মৃত্যুর প্রধান কারণ না হলেও তা মৃত্যুঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়প্রতিদিনের মোট আর্সেনিক গ্রহণ ও প্রস্রাবে আর্সেনিকের পরিমাণের মধ্যে সম্পর্ক রয়েছেপানিতে আর্সেনিক বেশি থাকলে মৃত্যুঝুঁকিও বেশি আড়াইহাজারে করা এ গবেষণায় দেখা গেছে, আর্সেনিকযুক্ত পানি পানের কারণে সাধারণ রোগে গড়ে মৃত্যুঝুঁকি ২১%, এবং দীর্ঘস্থায়ী রোগে মৃত্যুঝুঁকি ২৪% বেড়েছে দীর্ঘস্থায়ী রোগে মৃত্যুহার বৃদ্ধিতে আর্সেনিকের সম্পৃক্ততার ব্যাপারটি আগেও, যুক্তরাষ্ট্র, চিলি, আর্জেন্টিনা, তাইওয়ান এবং বাংলাদেশের মতলবে করা বিভিন্ন গবেষণায় পাওয়া গিয়েছিলোপ্রতি লিটার পানিতে ১৫০ মাইক্রোগ্রাম আর্সেনিক পান করার ফলে ক্রনিক ডিজিজ, য়থা ক্যান্সার, হ‌ৃদরোগ, ডায়বেটিসের মতো রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির মৃত্যুঝুঁকি ৬৪% বেড়েছেসাধারণ রোগে আক্রান্ত রোগীর মৃত্যুঝুঁকিও বাড়ে প্রায় সমপরিমাণেগবেষকদের মত, আর্সেনিকযুক্ত পানি পান না করলে এই মৃত্যু কম হতো[১১]
গবেষকদের অভিমত, আর্সেনিক পানরত ব্যক্তির, আর্সেনিকের বিষক্রিয়ায় যকৃৎ, ত্বক, কিডনি, ফুসফুসহৃদপিন্ডের ক্যান্সার হতে পারে[১১] আর্সেনিকের কারণে ইতোমধ্যেই (২০১০) বিভিন্ন জনের হাত-পা ইত্যাদি অংশে বিভিন্ন রোগের প্রকোপ দেখা দিয়েছে এমনকি রোগের প্রকোপ ঠেকাতে অনেকের হাত-পায়ের আঙ্গুলও কেটে ফেলতে হচ্ছে

বুধবার, ১০ জুলাই, ২০১৩

আর্সেনিক মরন ঘাতী রোগ, এর হাত থেকে বাঁচার উপায় ও করনীয় ।


আক্রান্ত এলাকা


বিভাগ
আর্সেনিক আক্রান্ত রোগী
চট্টগ্রাম বিভাগ
১৯,১৬৫ জন
খুলনা বিভাগ
,৩১৫ জন
ঢাকা বিভাগ
,৫৫২ জন
রাজশাহী বিভাগ
(এবং বর্তমান রংপুর বিভাগ)
,২৬৭ জন
বরিশাল বিভাগ
৭৮৮ জন
সিলেট বিভাগ
২৩৩ জন
আর্সেনিক আক্রান্ত সর্বমোট রোগী ৩৮,৩২০ জন (২০০৮-০৯ জরিপ)সূত্র: স্বাস্থ্য অধিদপ্তর[১২]
২০১০ খ্রিষ্টাব্দের ২২ মার্চে বাংলাদেশ সরকার ও ইউনিসেফ প্রকাশিত প্রতিবেদনে বাংলাদেশের ৫৪টি জেলার নলকূপের পানি-পরীক্ষার তথ্য পরিবেশিত হয়এ থেকে জানা যায়, ৪৭টি জেলার ২৩৩টি উপজেলার ২,০০০ ইউনিয়নের ৩১,৪৯৭টি গ্রাম আর্সেনিক দূষণের শিকারবাংলাদেশের মান অনুযায়ী যেসব এলাকায় ৫% নলকূপের পানিতে আর্সেনিক পাওয়া যায়, সেসব এলাকাকে আর্সেনিক দূষণের শিকার এলাকা বলে চিহ্নিত করা হয়[৭]
এশিয়া আর্সেনিক নেটওয়ার্ক, যশোরের দেয় তথ্যমতে, যশোর জেলায় আর্সেনিকে আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা প্রায় ৩,০০০ জনজেলার শার্শা (৫৫০ জন), চৌগাছা (৯৫০ জন) ও ঝিকরগাছায় এই প্রকোপ সবচেয়ে বেশিএমনকি উপজেলাগুলোর কয়েকটি গ্রামে প্রায় ৬০% মানুষই আক্রান্ত[১৩]

সম্ভাব্য কারণসমূহ

বাংলাদেশে আর্সেনিক প্রকোপ যখন প্রথম ১৯৯৩ খ্রিস্টাব্দে আবিষ্কৃত হয়েছিলো, তখন অনেকেই ধারণা করেছিলেন সার, কীটনাশক ইত্যাদির ব্যবহার, কারখানার বর্জ্য নিষ্কাশন, পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের খুঁটি (আর্সেনিক যৌগ দ্বারা পরিশোধিত) ইত্যাদিই এই সমস্যার মূল কারণএরপর গবেষকগণ বিভিন্ন সময় বিভিন্ন জরিপ ও গবেষণাকার্য পরিচালনা করেনসেসব সমীক্ষা থেকে প্রতীয়মান হয় যে, এতো বিস্তৃত এলাকার দূষণ এসমস্ত উৎস থেকে হওয়ার সম্ভাবনা খুব কম ১৯৯৮ খ্রিষ্টাব্দের ফেব্রুয়ারিতে ঢাকায় অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক সম্মেলনে সর্বসম্মতভাবে গৃহীত 'ঢাকা ঘোষণা'য় জানানো হয় যে, আর্সেনিক দূষণের কারণটি ভূতাত্ত্বিক[১৪]
ভূতাত্ত্বিকভাবে সৃষ্ট দূষণ সম্পর্কে প্রথম তত্ত্বটি প্রস্তাব করে ভারতের পশ্চিম বাংলার যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষণা দলএই তত্ত্বানুযায়ী অতিমাত্রায় ভূগর্ভস্থ পানি উত্তোলনের কারণে ভূ-অভ্যন্তরে অক্সিজেন প্রবেশের ফলে পানিবাহী শিলাস্তরের আর্সেনিক পাইরাইট জারিত হয়ে ভূগর্ভস্থ পানিতে আর্সেনিক তরল অবস্থায় যুক্ত হচ্ছেপরে বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক সমীক্ষায় এ তত্ত্বটির সমর্থনে কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] পরবর্তিতে বাংলাদেশ ও যুক্তরাজ্যের একটি যৌথ গবেষক দল একটি বিকল্প তত্ত্ব উপস্থাপন করেনতাঁদের মতে, প্রক্রিয়াটি বদ্বীপ পলল ও নদীবাহিত পলল সমভূমির পলি সঞ্চয়ন প্রক্রিয়ার সাথে সম্পর্কিতবিভিন্ন উৎস থেকে আর্সেনিকযুক্ত পলি বদ্বীপ ও পলল সমভূমি অঞ্চলে জমা হয়, যেখানে আর্সেনিকের বাহক হলো প্রধানত আয়রন অক্সিহাইড্রোক্সাইড নামের মনিক মিনারেলপরবর্তিতে পলির সঙ্গে সঞ্চিত জৈব পদার্থ কর্তৃক অক্সিজেন আহরণের ফলে পানিবাহী শিলাস্তরে বিজারিত অবস্থার সৃষ্টি হয়এসময় বিজারণ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আয়রন অক্সিহাইড্রোক্সাইডের মধ্যে সংযোজিত (absorbed) আর্সেনিক ও আয়রন, ভূগর্ভস্থ পানিতে তরল অবস্থায় মুক্ত হয়অধিকতর বৈজ্ঞানিক ভিত্তির কারণে বর্তমানে এই তত্ত্বটি বেশি গ্রহণযোগ্য[১৪]

ওয়ার্ল্ড ব্যাংক হ্যাভার্ড এ্যাকশন প্লান-১৯৬৬

ওয়ার্ল্ড ব্যাংক হ্যাভার্ড এ্যাকশন প্লান-১৯৬৬ অনুসারে, ভারতের নদীগুলোতে হিন্দুশাস্ত্র অনুসরণে মানুষসহ সকল প্রাণীর শবদেহ বা ভস্ম ফেলা হয়, এতে, পানিতে যে আর্সেনিকের বিষক্রিয়ার সৃষ্টি হয়, তা ফারাক্কা ব্যারেজের ফলে নিম্নাঞ্চলের (অর্থাৎ বাংলাদেশের) ভূগর্ভস্থ সর্বনিম্ন স্তরে আটকা পড়বেকারণ নদীগুলোর যে বিপুল জলপ্রবাহ বাংলাদেশের উপর দিয়ে গিয়ে বঙ্গোপসাগরে মিশেছে, ফারাক্কা বাঁধের কারণে সেই প্রবাহ বাধাগ্রস্থ হওয়ায় আর্সেনিক বিষ বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত যেতে পারবে নাফলে ২০০২ সাল নাগাদ নিম্নাঞ্চলের প্রতিটি নলকূপেই আর্সেনিক বিষ নির্গত হতে বাধ্য[১৪]

আর্সেনিক উদ্বাস্ত‌ু

আর্সেনিকের প্রকোপ বাড়ায় যশোর জেলার বিভিন্ন উপজেলা থেকে বহু লোক বাঁচার তাগিদে গ্রামছাড়া হয়েছেনযশোরের কয়ারপাড়াচৌগাছার অন্তত ৫০ জন মানুষ আর্সেনিকে মারা গেছেন, আর অন্তত ২০টি পরিবার এলাকা ছেড়ে চলে গেছে (২০১০ খ্রিষ্টাব্দ)[১৩]

সমাধানের উদ্যোগ

বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে দেশের আক্রান্ত এলাকায় নিরাপদ পানি সরবরাহের উদ্যোগ নেয়া হয় বিভিন্ন সময় ২০০৬-০৭ অর্থবছরে সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগে ১৭টি প্রকল্প বাস্তবায়নাধীন ছিলো[৭]

প্রতিরোধক ব্যবস্থা

আর্সেনিক বিষক্রিয়া থেকে মুক্তির জন্য আপাতত প্রতিরোধক ব্যবস্থাই সবচেয়ে উপযোগীব্যক্তিগত পর্যায়ে করণীয়গুলো হলো:[১৪]

  • আর্সেনিকযুক্ত নলকূপের পানি পান ও রান্নার কাজে ব্যবহার না করা
  • নিকটে আর্সেনিকমুক্ত নলকূপ পাওয়া না গেলে পুকুর বা নদী হতে ১ কলসি পানিতে আধা চামচ ফিটকিরি মিশিয়ে ২-৩ ঘণ্টা রেখে দিয়ে, পরে উপর থেকে তলানিবিহীন পরিষ্কার পানি পান করতে হবে
  • বৃষ্টির পানি যেহেতু আর্সেনিকমুক্ত, তাই বৃষ্টি আরম্ভ হবার ৫ মিনিট পর সরাসরি পরিষ্কার পাত্রে সংগ্রহ ও সংরক্ষণ করে তা পান করতে হবে

আর্সেনিকমুক্তকরণ বিবিধ পরিশোধন পদ্ধতি 

ওয়টার ট্রিটমেন্ট এক্সপার্ট হোম ফিল্টার মানসম্মত ও নিরাপদ পানি ।

 

মানব দেহের প্রতিটি অঙ্গের প্রয়োজন  বিশুদ্ধ পানি।

আপনি পরিশোধিত বিশুদ্ধ পানি পান করবেন আর গোসল, হাত-মুোয়া,অজু করা, রান্না, থালা বাসন ধোয়া সহ সকল কাজ করবেন দূষিত পানি দিয়ে, তাঁতে কি আপনি পানি বাহিত রোগ থেকে মুক্ত ?

োন অবস্থায়ই নয় ।

তাছারা দূষিত পানি সরাসরি ত্বকে এবং চুলে আক্রমণ করেত্বকে ক্যান্সার, চুল পড়া, চর্ম রোগ সৃষ্টিতে অনেকাংশে দায়

আর্সেনিকমুক্তকরণ

  • পিএসএফ-এর মাধ্যমে শোধন-সক্ষম ফিল্টারের মাধ্যমে পানি আর্সেনিকমুক্ত করে ব্যবহার করতে হবে
  • বাংলাদেশে, আর্সেনিকযুক্ত পানি থেকে আর্সেনিক মুক্ত করার একটি সহজলভ্য ও সাশ্রয়ী পদ্ধতি রয়েছে, যাকে বলা হয় তিন স্তর ফিল্টারিং পদ্ধতি বা বহুমুখি ( মাল্টি সিস্টেম ) পরিশোধিত পদ্ধতি । প্রথম ্তর রাখতে হয় ০.৪-০ সিলিকা সেন্ড, ০.৬-১.৫ ্যাস সেন্ড । ২য় স্তর কোকোনাইট কা্বন ।  ৩ তৃতীয় স্তর ০.২-০৫ মাইক্রোটন/ শেডীমেণ্ড ফিল্টার। 
  • এই পদ্ধতিতে আর্সেনিকের মাত্রা অন্ততপক্ষে ০ পিপিবি (০.৫ বিলিয়নে ০%)-এর নিচে নামিয়ে আনা সম্ভবhomefilterwater.blogspot.com